তালপট্টিতে হয়তো রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাসের মজুদ
আন্তর্জাতিক স্থায়ী আদালতের সমুদ্রসীমা রায়ে ভারত পেয়েছে ৬ হাজার ১৩৫ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশ পেয়েছে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গ কিলোমিটার এলাকার অধিকার। ভারতের পাওয়া ৬ হাজার বর্গকিলোমিটারের মধ্যে পড়ে গেছে দক্ষিণ তালপট্টি। যেখানে হয়তো মজুদ রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। রায়ে হাড়িয়াভাঙ্গা নদীতে ভারতে প্রবেশাধিকারও নিশ্চিত করা হয়েছে। কৌশলগত কারণে হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনা ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৬ সালে হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় ভারত সরকার গবেষণা চালিয়ে জানতে পারে যে দক্ষিণ মুখের ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে একশ’ট্রিলিয়ন কিউবিক ফিট প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ রয়েছে।
বাংলাদেশের পক্ষে নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মুহম্মদ বেলাল এবং ভারতের পক্ষে সেদেশের রাষ্ট্রদূত রাজেশ নন্দন প্রাসাদ রায়ের কপি গ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক স্থায়ী আদালত বলেছে এই রায় উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরও শক্তিশালী করবে। আরও উল্লেখ করেছে যে উভয় দেশ সমুদ্রপৃষ্ঠে তেল, গ্যাস সন্ধান করতে পারবে এবং সমুদ্র সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ করতে সক্ষম হবে।
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যা ছিল এটি, যা উভয় রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছিল। এই রায়ের মাধ্যমে মৎস শিকার এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানেও বাংলাদেশের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। সমুদ্র সীমার হিসাবে বাংলাদেশ পেয়েছে বেশী, ভারত পেয়েছে কম। কিন্তু ওই কমের মধ্যে হয়তো মজুদ রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।
বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে ব্যপারটা খতিয়ে দেখা। যদিও আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।যদিও আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।
বাংলাদেশের পক্ষে নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মুহম্মদ বেলাল এবং ভারতের পক্ষে সেদেশের রাষ্ট্রদূত রাজেশ নন্দন প্রাসাদ রায়ের কপি গ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক স্থায়ী আদালত বলেছে এই রায় উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরও শক্তিশালী করবে। আরও উল্লেখ করেছে যে উভয় দেশ সমুদ্রপৃষ্ঠে তেল, গ্যাস সন্ধান করতে পারবে এবং সমুদ্র সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ করতে সক্ষম হবে।
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যা ছিল এটি, যা উভয় রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছিল। এই রায়ের মাধ্যমে মৎস শিকার এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানেও বাংলাদেশের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। সমুদ্র সীমার হিসাবে বাংলাদেশ পেয়েছে বেশী, ভারত পেয়েছে কম। কিন্তু ওই কমের মধ্যে হয়তো মজুদ রয়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।
বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে ব্যপারটা খতিয়ে দেখা। যদিও আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।যদিও আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।
Comments
Post a Comment