বিশ্ববাজারে বাংলদেশের ওষুধের চাহিদা বাড়ছে
ঢাকা-১ আসনের সাংসদ ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান জানিয়েছেন দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা পূরণ করে বিদেশে ওষুধ রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। তিনি আরও জানিয়েছেন বিশ্ববাজারে বাংলদেশের ওষুধের চাহিদা বাড়ছে।
১২তম এশিয়া ফার্মা এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সালমান এফ রহমান এ কথা বলেন।
রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। ওষুধ শিল্পের সর্ববৃহৎ এ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে ১৮টি দেশের প্রায় ৫৩০টি প্রতিষ্ঠান। প্রদর্শনীতে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ১১ হাজার দর্শনার্থী উপস্থিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি, জিপিই এক্সপো প্রাইভেট লিমিটেড, অ্যালিয়েন্ট লিমিটেড যৌথভাবে এই এক্সপোর আয়োজন করেছে। বাংলাদেশের ওষুধের স্থানীয় চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ পূরণ করে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার বাজারসহ প্রায় ১৪৫টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার ঔষধ শিল্পকে দেশের রপ্তানি খাত হিসেবে ঘোষণা করেছে। বিশাল রপ্তানির সম্ভাবনা থাকায় এই শিল্পে বর্তমানে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস, বাংলাদেশ ঔষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি নাজমুল হাসান এমপি, ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান।
সালমান এফ রহমান তার বক্তব্যে বলেন যে, ধারাবাহিক ভাবে প্রতিবছর এ ধরনের আয়োজন দেশের ঔষধ শিল্প বিকাশে ও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এছাড়া গুণগত মানের কারণে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশি ওষুধের চাহিদা বাড়ছে। আমরা চলতি বছরের মধ্যে ওষুধ রপ্তানি আয় বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবো। তিনি আরও বলেন, ওষুধ শিল্পে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্সপোতে অনেক প্রতিষ্ঠান আসে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে। এতে অভ্যন্তরীণ প্রতিষ্ঠান নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে।
২০০৩ সালে প্রথম ফার্মা এক্সপো শুরু হয়েছিল।
মানবজমিনে প্রথম প্রকাশিত।
১২তম এশিয়া ফার্মা এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সালমান এফ রহমান এ কথা বলেন।
রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। ওষুধ শিল্পের সর্ববৃহৎ এ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে ১৮টি দেশের প্রায় ৫৩০টি প্রতিষ্ঠান। প্রদর্শনীতে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ১১ হাজার দর্শনার্থী উপস্থিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি, জিপিই এক্সপো প্রাইভেট লিমিটেড, অ্যালিয়েন্ট লিমিটেড যৌথভাবে এই এক্সপোর আয়োজন করেছে। বাংলাদেশের ওষুধের স্থানীয় চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ পূরণ করে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার বাজারসহ প্রায় ১৪৫টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার ঔষধ শিল্পকে দেশের রপ্তানি খাত হিসেবে ঘোষণা করেছে। বিশাল রপ্তানির সম্ভাবনা থাকায় এই শিল্পে বর্তমানে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস, বাংলাদেশ ঔষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি নাজমুল হাসান এমপি, ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান।
সালমান এফ রহমান তার বক্তব্যে বলেন যে, ধারাবাহিক ভাবে প্রতিবছর এ ধরনের আয়োজন দেশের ঔষধ শিল্প বিকাশে ও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এছাড়া গুণগত মানের কারণে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশি ওষুধের চাহিদা বাড়ছে। আমরা চলতি বছরের মধ্যে ওষুধ রপ্তানি আয় বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবো। তিনি আরও বলেন, ওষুধ শিল্পে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্সপোতে অনেক প্রতিষ্ঠান আসে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে। এতে অভ্যন্তরীণ প্রতিষ্ঠান নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে।
২০০৩ সালে প্রথম ফার্মা এক্সপো শুরু হয়েছিল।
মানবজমিনে প্রথম প্রকাশিত।
Comments
Post a Comment