সিলেট নগরের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর
সিলেট শহরের টেকসই উন্নয়নের জন্য তিনটি প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি সম্পাদিত হয়।ভারতীয় হাইকমিশনার, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের মধ্যে এই ত্রিপক্ষীয় চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক খাতে টেকশই উন্নয়নের জন্য ২০১৩ সালের স্বাক্ষরিত দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তিটির ধারাবাহিকতায় এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
২৪০ মিলিয়ন টাকা প্রকল্পের আওতায় সিলেট শহরে ৫ তলা বিশিষ্ট একটি কির্ন্ডার গার্টেন, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, পরিছন্নতা কর্মীদের জন্য একটি ৬ তলা বিশিষ্ট ভবন এবং ধুপা দিঘীরপার এলাকায় কিছু উন্নয়নমুলোক কাজের জন্য আর্থিক সাহায্য প্রদান করবে।
সিলেট একটি প্রাচীন এবং একটি ঐতিহাসিকভাবে উত্তেজনাপূর্ণ শহর। এটি পূর্বে ভারতের আসাম প্রদেশের একটি অংশ ছিল। শহরটি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে বিভিন্ন কারনে একটি কেন্দ্রবিন্দু পরিনত হয়েছিল।
ভারত একইরকম টেকশই উন্নয়নমুলোক প্রকল্প রাজশাহীতেও বাস্তবায়ন করবে।যার ব্যায় ধরা হয়েছে ২১০ মিলিযন টাকা।সম্প্রতি রাজশাহীতেও এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে।ভারতীয় হাইকমিশন জানায় খুলনায় টেকশই উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহন করার জন্য প্রায় ১২০ মিলিয়ন টাকা বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে।
২৪০ মিলিয়ন টাকা প্রকল্পের আওতায় সিলেট শহরে ৫ তলা বিশিষ্ট একটি কির্ন্ডার গার্টেন, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, পরিছন্নতা কর্মীদের জন্য একটি ৬ তলা বিশিষ্ট ভবন এবং ধুপা দিঘীরপার এলাকায় কিছু উন্নয়নমুলোক কাজের জন্য আর্থিক সাহায্য প্রদান করবে।
সিলেট একটি প্রাচীন এবং একটি ঐতিহাসিকভাবে উত্তেজনাপূর্ণ শহর। এটি পূর্বে ভারতের আসাম প্রদেশের একটি অংশ ছিল। শহরটি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে বিভিন্ন কারনে একটি কেন্দ্রবিন্দু পরিনত হয়েছিল।
ভারত একইরকম টেকশই উন্নয়নমুলোক প্রকল্প রাজশাহীতেও বাস্তবায়ন করবে।যার ব্যায় ধরা হয়েছে ২১০ মিলিযন টাকা।সম্প্রতি রাজশাহীতেও এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে।ভারতীয় হাইকমিশন জানায় খুলনায় টেকশই উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহন করার জন্য প্রায় ১২০ মিলিয়ন টাকা বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে।
Comments
Post a Comment